সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি) ও প্রথম আলোর আয়োজনে ‘বিশ্ব পানিতে ডোবা প্রতিরোধ দিবস: পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে অংশীজনদের করণীয়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ২৪ জুলাই ২০২২
অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম
ডিরেক্টর, ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড লাইন ডিরেক্টর, কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
অধ্যাপক ডা. মো. রোবেদ আমিন
লাইন ডিরেক্টর, নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (এনসিডিসি), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
অধ্যাপক ড. ফজলুর রহমান
নির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলা
আমিনুর রহমান
উপনির্বাহী পরিচালক, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি)
ইসাকুল কবির
জাতীয় পরামর্শক, মানসিক স্বাস্থ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বাংলাদেশ
রুহুল কুদ্দুস
কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর, গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর (জিএইচএআই)
সদরুল হাসান মজুমদার
ন্যাশনাল অফিসার, ড্রাউনিং প্রিভেনশন ইউনিসেফ বাংলাদেশ
গওহার নঈম ওয়ারা
আহ্বায়ক, দুর্যোগ ফোরাম, লেখক ও গবেষক
মাহমুদা আকতার
ভাইস চেয়ার, বাংলাদেশ আর্লি চাইল্ডহুড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্ক
আনিসুল হক
লেখক ও সাংবাদিক; সম্পাদক, কিশোর আলো
আব্দুল জলিল চৌধুরী
মহাসচিব, ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স ফর ড্রাউনিং প্রিভেনশন (এনএডিপি)
এষা হোসেন
প্রজেক্ট লিড, ড্রাউনিং প্রিভেনশন পার্টনারশিপ, সিনারগোজ
সূচনা বক্তব্য
আব্দুল কাইয়ুম
সহযোগী সম্পাদক, প্রথম আলো
সঞ্চালনা
ফিরোজ চৌধুরী
সহকারী সম্পাদক, প্রথম আলো
আলোচনা
আব্দুল কাইয়ুম
বাংলাদেশে অনেক শিশু পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ করে। যদিও অভিভাবকেরা সচেতন থাকলে তা হওয়ার কথা নয়। গ্রামে শিশুরা পানির সঙ্গে খুব পরিচিত এবং তারা সাঁতার শিখে নেয়। শহরের ক্ষেত্রে বিষয়টি ভিন্ন। তবে এখন সাঁতার শেখার জন্য শহরে সরকারি ও বেসরকারিভাবে সুযোগ তৈরি হয়েছে। শিশুরা খুব সহজে সাঁতার শিখতে পারে।
সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ২ লাখ ৩৫ হাজার অর্থাৎ প্রতিদিন প্রায় ৬৫০ জন মানুষ পানিতে ডুবে মৃত্যুবরণ করে। এর প্রায় ৯০ শতাংশের বেশি মৃত্যু ঘটে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশগুলোয়। এটা উচ্চ আয়ের দেশের তুলনায় তিন গুণ বেশি।
বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১৯ হাজার মানুষ পানিতে ডুবে মারা যায়। এদের মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ জনের বয়স ১৮ বছরের কম। তাহলে প্রতিদিন গড়ে ৪০ জন শিশু পানিতে ডুবে মারা যায়।
এক থেকে পাঁচ বছর বয়সী যেসব শিশু মারা যায়, তাদের ৫৮ শতাংশের মৃত্যু হয় পানিতে ডুবে। বাংলাদেশে শিশুমৃত্যুর প্রায় ৬০ শতাংশ ঘটনা ঘটে সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টার মধ্যে। পানিতে ডুবে মৃত্যুর ৮০ শতাংশ বাড়ি থেকে মাত্র ২০ মিটারের মধ্যে অবস্থিত বিভিন্ন পুকুর, ডোবা ও জলাধারে ঘটে থাকে।
(এই bunonnews.tv ওয়েভ-সাইটের যেকোনো কিছু অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বে-আইনি)
© 2025, বুনন নিউজ টিভি  |  সর্বস্বত্ব সংরক্ষিতDeveloped by Future IT